গত ২ ফেব্রুয়ারি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিত। অযোধ্যার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে পরদিন আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসজিপিজিআই-তে আনা হয়। নিউরোলজি ওয়ার্ডের হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে চিকিৎসা চলছিল তাঁর। গত ৪ ফেব্রুয়ারি তাঁকে দেখতে হাসপাতালে এসেছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এদিন সত্যেন্দ্র দাসের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিতের প্রয়াণকে ‘অপূরণীয় ক্ষতি’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মাত্র ২০ বছর বয়সে আধ্যাত্মিক জীবন বেছে নিয়েছিলেন সত্যেন্দ্র দাস। নির্বাণী আখড়ার সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের আগে থেকেই রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিতের দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিত হিসেবে সবচেয়ে বেশিদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশে ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন তিনি।
গত ১১ জানুয়ারি রামমন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছিলেন রামমন্দিরের প্রধান পুরোহিত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন