এই রাজ্যের পুলিশকে বারবার দলদাস বলে আক্রমণ করতে দেখা যায় বিজেপি নেতাদের। যেখানে বিরোধী নেতাকর্মীরা মার খেলেও পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে না বলে সোচ্চার হতেও দেখা গেছে গেরুয়া শিবিরকে। তবে এবার নারকেল ডাঙ্গায় সেই বিজেপির অফিসের সামনে যাতে কোন ঘটনা না ঘটে তার জন্য পাহারা দিতে দেখা গেল সেই পুলিশকে কিন্তু কেন এই উলট পুরান দৃশ্য দেখা যাচ্ছে এই রাজ্যে?
কারণ হিসেবে জানা যাচ্ছে যে, এর জন্য দায়ী এই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। কারণ তারা ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের অঙ্গ হিসেবে বিজেপির পার্টি অফিসের দিকে বোমা ছুড়ে মেরেছিল। আর তারপর থেকেই এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। তাই এবার সেই বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভোট পরবর্তী হিংসার ফসল হিসেবে নারকেল ডাঙাতেও ব্যাপক সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যেখানে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের পক্ষ থেকে বিজেপির পার্টি অফিসকে লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ে মারা হয় বলে অভিযোগ। আর এর পরেই সেই বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে, যাতে বিশৃংখল কোনো ঘটনা না ঘটে। তবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপির পক্ষ থেকে এই ধরনের সন্ত্রাসের অভিযোগ করা হলেও, শাসক দল অবশ্য সেই অভিযোগকে খারিজ করে দিয়েছে।
কিন্তু বিভিন্ন সময় যেভাবে বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয় যে, এই রাজ্যের পুলিশ দলদাসের মত আচরণ করছে, সেদিক থেকে বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বোমাবাজির অভিযোগ করার পর পুলিশের এই আইন রক্ষার পদ্ধতিকে কিছুটা হলেও স্বাগত জানাতে হচ্ছে। কিন্তু যারা এই ঘটনায় প্রকৃত দোষী, তাদের কবে গ্রেপ্তার হবে, নাকি অতীতের মতই পুলিশ দলদাসের কায়দায় গোটা বিষয়কে এড়িয়ে যাবে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।
কারণ হিসেবে জানা যাচ্ছে যে, এর জন্য দায়ী এই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। কারণ তারা ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের অঙ্গ হিসেবে বিজেপির পার্টি অফিসের দিকে বোমা ছুড়ে মেরেছিল। আর তারপর থেকেই এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। তাই এবার সেই বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভোট পরবর্তী হিংসার ফসল হিসেবে নারকেল ডাঙাতেও ব্যাপক সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যেখানে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের পক্ষ থেকে বিজেপির পার্টি অফিসকে লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ে মারা হয় বলে অভিযোগ। আর এর পরেই সেই বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে, যাতে বিশৃংখল কোনো ঘটনা না ঘটে। তবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপির পক্ষ থেকে এই ধরনের সন্ত্রাসের অভিযোগ করা হলেও, শাসক দল অবশ্য সেই অভিযোগকে খারিজ করে দিয়েছে।
কিন্তু বিভিন্ন সময় যেভাবে বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয় যে, এই রাজ্যের পুলিশ দলদাসের মত আচরণ করছে, সেদিক থেকে বিজেপির পার্টি অফিসের সামনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বোমাবাজির অভিযোগ করার পর পুলিশের এই আইন রক্ষার পদ্ধতিকে কিছুটা হলেও স্বাগত জানাতে হচ্ছে। কিন্তু যারা এই ঘটনায় প্রকৃত দোষী, তাদের কবে গ্রেপ্তার হবে, নাকি অতীতের মতই পুলিশ দলদাসের কায়দায় গোটা বিষয়কে এড়িয়ে যাবে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন