ঘটনার তদন্তে ধলাই জেলা ও দায়রা বিচারক গৌতম সরকার এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সত্যজিৎ দাসকে নিয়ে তিন সদস্যের একটি প্যানেল গঠন করা হয়। অভিযোগ দায়েরের পরপরই প্যানেলের সদস্যরা বিচারকের কার্যালয়ে যান।
লিখিত হলফনামা ও অভিযোগে ওই মহিলা জানিয়েছেন, ধর্ষণ মামলায় বয়ান রেকর্ড করার জন্য জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাঁকে তাঁর চেম্বারে ডেকে পাঠান।
তাঁর অভিযোগ, আমাকে একা তাঁর চেম্বারে যেতে বলা হয় এবং মহিলা পুলিশকর্মীকে বাইরে থাকতে বলা হয়। বিচারক দরজা বন্ধ করে দেন এবং আমি ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলাম যখন তিনি আমাকে উঠে দাঁড়াতে বলেন, আমাকে জড়িয়ে ধরেন এবং যৌন নির্যাতন করেন। হিন্দুস্তান টাইমস অভিযোগের একটি প্রতিলিপি দেখেছে।
ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ এনে তিনি বলেন, পরে তিনি তার স্বামীর কাছে তার নির্যাতনের কথা বর্ণনা করলে তিনি তা কামালপুর আইনজীবী সমিতির নজরে আনেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন