এই বিষয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনের এক কর্তার কথায়, ''২২ নভেম্বর থেকে আবার কাউন্সেলিং শুরু হয়ে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। এখনও পর্যন্ত ১০ শতাংশের কিছু বেশি চাকরিপ্রার্থী অনুপস্থিত আছেন।'' কাউন্সিলিংয়ে অনুপস্থিতির সংখ্যা নিয়ে কমিশনের কর্তাদের একাংশের মতে, এই অনুপস্থিতির সংখ্যাটা প্রায় স্বাভাবিকই বলা যায়। চাকরিপ্রার্থীদের ইন্টারভিউ যখন নেওয়া হয়েছিল, কেউ কেউ বলেছিলেন তাঁরা পিএইচ-ডি করছেন, অনেকে নেট পাশও ছিলেন। তাঁদের মধ্যে কেউ অন্য চাকরি নিয়ে চলে যেতে পারেন।
তবে এক চাকরিপ্রার্থীর কথায়, ''এখনকার কাউন্সেলিংয়ে আমরা সুপারিশপত্র পাব না। কলকাতা হাই কোর্টের অনুমতি নেই। শুধু স্কুল নির্বাচন করলে এসএসসি আমাদের সম্মতিপত্র দেবে। নিয়োগ কবে হবে এখনও নিশ্চিত নয় ইতিমধ্যে অনেকেই অন্য পেশায় চলে যেতে পারেন।''
অনুপস্থিতির হার বাড়ল ভাগ্য খুলতে পারে অপেক্ষমান থাকা চাকরি প্রার্থীদের। উচ্চ প্রাথমিকের ১৪ হাজার ৩৩৯ শূন্যপদে মেধাতালিকায় নাম রয়েছে ১৩ হাজার ৩৩৪ জনের। তার মধ্যে ন'হাজার প্রার্থীর কাউন্সেলিং শুরু হয়েছে এবংয় অপেক্ষমান প্রার্থী আছেন চার হাজারের মতো।
এই বিষয়ে চাকরিপ্রার্থী সুশান্ত ঘোষ বলেন, ''৩০০-র মতো প্রার্থীর অনুপস্থিতিতে এক হাজারের মতো শূন্যপদ তৈরি হতে পারে। পুরো কাউন্সেলিং শেষ হলে আড়াই হাজারের মতো শূন্যপদ তৈরি হতে পারে। অর্থাত্ অপেক্ষমান চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে আড়াই হাজার জন কাউন্সেলিংয়ের সুযোগ পেতে পারেন।''
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন